কল করুন

কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স

বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১০ দেশ

জিডিপি’র ওপর ভিত্তি করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি ধনী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, আইএমএফ এর তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইউরোপের দেশ লুক্সেমবার্গ। দেশটির জনগণের মাথাপিছু আয় ১ লাখ ৪০ হাজার ৩১২ ডলার যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা। তালিকার বাকি দেশগুলো হলো : ২. ম্যাকাও : চীনের বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল ম্যাকাও। এর মাথাপিছু জিডিপি (পিপিপি) ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৪০ মার্কিন ডলার। ৩. আয়ারল্যান্ড- ১,১৭,৯৮৮ ডলার বা প্রায় ১ কোটি ২৯ লক্ষ টাকা ৪.সিঙ্গাপুর- ৯১,৭৩৩ ডলার বা প্রায় ১ কোটি ১ লক্ষ টাকা ৫.কাতার- ৮৪,৯০৬ ডলার বা ৯৩ লক্ষ টাকা ৬. সংযুক্ত আরব আমিরাত সংযুক্ত আরব আমিরাত এশিয়ার দেশ। মাথাপিছু জিডিপি (পিপিপি) ৯৬ হাজার ৮৫০ মার্কিন ডলার। ৭. সুইজারল্যান্ড- ১,১০,২৫১ ডলার বা প্রায় ১ কোটি ২১ লক্ষ টাকা ৮. সান মারিনো সান মারিনো ইউরোপের দেশ। মাথাপিছু জিডিপি (পিপিপি) ৮৬ হাজার ৯৯০ মার্কিন ডলার। ৯. যুক্তরাষ্ট্র- ৮৩,০৬৬ ডলার বা ৯১ লক্ষ টাকা ১০. নরওয়ে- ১,০২,৪৬৫ ডলার বা প্রায় ১ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা

রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ প্রতিশোধের হুমকি রাশিয়ার

রাশিয়ার পশ্চিমের কুরস্ক অঞ্চলে হামলা চালাচ্ছেন ইউক্রেনের সেনারা। এ হামলা ঠেকাতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে রাশিয়া। ওই অঞ্চলে পাঠানো হয়েছে বাড়তি সেনা। এ ছাড়া ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকায় পাল্টা বোমা হামলা শুরু হয়েছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গত শনিবার রাশিয়ার ভেতরে তাঁদের বাহিনীর হামলার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী এই যুদ্ধকে ‘আগ্রাসীদের অঞ্চলের দিকে নিয়ে যাচ্ছে’। রাশিয়ার কাছে ইউক্রেনের এই হামলা ছিল অপ্রত্যাশিত। আকস্মিক হামলায় অপ্রস্তুত রাশিয়া এখন নিরাপত্তার জন্য সীমান্তের দুই পাশ থেকেই প্রচুর মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে

চুক্তির জন্য ইসরায়েলকে চাপ দিতে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের প্রতি আহ্বান জিম্মি পরিবারের

ফিলিস্তিনের গাজায় হামাসের হাতে জিম্মি থাকা ব্যক্তিদের দেশে ফেরাতে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের কাছে সহায়তা চেয়েছে তাঁদের পরিবার। এ লক্ষ্যে হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তিতে যেতে ইসরায়েল সরকারের ওপর চাপ দেওয়ার জন্য ওই দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তারা। গত সোমবার এক বিবৃতিতে হামাস জানায়, মধ্যস্থতাকারী দেশ মিসর ও কাতারের প্রস্তাবিত একটি যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির চুক্তিতে অনুমোদন দিয়েছে তারা। পরদিন মঙ্গলবার হামাসের হাতে জিম্মি থাকা ব্যক্তিদের পরিবারের সংগঠন ‘হোস্টেজ অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিস ফোরাম’ বিদেশি সরকারের প্রতি তাদের আহ্বান জানায়। গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ঢুকে হামলা চালায় হামাস। ওই হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ জন নিহত হন। এ ছাড়া ইসরায়েল থেকে প্রায় আড়াই শ জনকে জিম্মি করে নিয়ে যান হামাস সদস্যরা। জিম্মিদের মধ্যে ইসরায়েলি ছাড়াও বেশ কয়েকটি দেশের নাগরিকেরা রয়েছেন। এর পর থেকে গাজায় নির্বিচার হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে নিহত হয়েছেন ৩৪ হাজার ৮৪৪ জন। ইসরায়েল ছাড়া অন্য যেসব দেশের নাগরিক এখনো হামাসের হাতে জিম্মি, ওই দেশগুলোর দূতাবাসে চিঠি পাঠায় হোস্টেজ অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিস ফোরাম। তাতে বলা হয়, ‘বর্তমানে সংকটের সময় চলছে। এরই মধ্যে জিম্মিদের মুক্তির বাস্তব সুযোগ তৈরি হয়েছে। তাই এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আপনাদের সরকার যেন (হামাসের সঙ্গে) চুক্তির প্রতি সমর্থন জানায়। চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘একটি চুক্তি নিশ্চিত করার জন্য ইসরায়েল সরকার ও সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের ওপর আপনাদের প্রভাব খাটানোর এখনই সময়। এমন কোনো চুক্তি হলে আমাদের প্রিয়জনেরা শেষ পর্যন্ত বাড়ি ফিরতে পারবে।’ হামাসের হাতে জিম্মিদের মধ্যে ইসরায়েলি ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ও রাশিয়ার নাগরিকেরা রয়েছেন। এর মধ্যে গত নভেম্বরে সাত দিনের যুদ্ধবিরতির সময় বেশ কয়েকজনকে মুক্তি দেওয়া হয়। এরপরও এখনো গাজায় ১২৮ জন জিম্মি। তাঁদের মধ্যে অন্তত ৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা ইসরায়েলি বাহিনীর।

উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মধ্যে কি জোট হচ্ছে

উত্তর কোরিয়া এখন রাশিয়া ও চীনের বাইরে সমমনোভাবাপন্ন দেশের সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাইছে। সম্প্রতি পিয়ংইয়ং ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের নজর পড়েছে ইরানের ওপর। সিউলে ইউনিভার্সিটি অব নর্থ কোরিয়া স্টাডিসের অধ্যাপক কিম সুং কিয়ুং বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার মনে হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধাচরণ করার জন্য ও ইরানের পাশে দাঁড়ানোর একটা ভালো সুযোগ তাদের সামনে এসেছে। অধ্যাপক কিম সুং কিয়ুং আরও বলেন, উত্তর কোরিয়া মনে করছে, তেহরানের কাছে অস্ত্র ও সামরিক প্রযুক্তি বিক্রি করার একটা সুযোগ তাদের সামনে এসেছে। উত্তর কোরিয়া ও ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি আছে। এর মধ্যেই কিছুটা আর্থিক সুবিধা পেতে চাচ্ছে উত্তর কোরিয়া। গত এপ্রিলে তেহরানে একটি উচ্চপর্যায়ের বাণিজ্য ও আর্থিক প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছিল উত্তর কোরিয়া। ২০১৯ সালের পর ইরানে এই ধরনের প্রতিনিধিদল পাঠাল তারা। তবে প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কী কথা হয়েছে, কোনো সমঝোতা হয়েছে কি না, তা নিয়ে দুই দেশই মুখ বন্ধ রেখেছে। তবে সামরিক প্রযুক্তি, পরমাণু অস্ত্র ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে কথা হয়েছে বলে জল্পনা চলছে। ইরানের অস্বীকার ইরান জানিয়েছে, পরমাণু প্রযুক্তি নিয়ে সহযোগিতার বিষয়ে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে কোনো কথা হয়নি। ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি বলেছেন, বিদেশি মিডিয়া পক্ষপাতমূলক জল্পনা করছে। এর কোনো সত্যতা নেই। অপর দিকে উত্তর কোরিয়া বলেছে, ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র যে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, তা ঠিক নয়। তেহরানের দেওয়া ড্রোন ব্যবহার করে মস্কো ইউক্রেনে হামলা চালাচ্ছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। ট্রয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিউল ক্যাম্পাসের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক ড্যানিয়েল পিংকস্টন বলেছেন, তেহরান ও পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক আছে। অনেক ক্ষেত্রেই তা আপাতবিরোধী। ইরান হলো ধর্মতান্ত্রিক ইসলামিক দেশ এবং উত্তর কোরিয়া হলো এক নেতাভিত্তিক কমিউনিস্ট দেশ। তবে অধ্যাপক ড্যানিয়েলের মতে, দুই দেশ যেমন একদিকে খুবই আলাদা, অন্যদিকে তাদের মিলও আছে। দুই জায়গাতেই কর্তৃত্ববাদী শাসন রয়েছে। দুই দেশই যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী।

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশিরাও

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটনে ৩৬ একর জায়গাজুড়ে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাস। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনবিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার দেখা গেল, বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশে পুলিশ ও নিরাপত্তাকর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি। বৈধ পরিচয়পত্র ছাড়া ভেতরে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তবে ভেতরে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিয়েছেন। পাশাপাশি পরীক্ষাও চলছে। শুধু কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় নয়, যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত ৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে দুই দিন আগেও হাজারো শিক্ষার্থী অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। গতকাল সেখানে বিপুলসংখ্যক সাংবাদিককে দেখা গেল। তাঁদের অনেকের ক্যামেরা বিশ্ববিদ্যালয় ফটকের দিকে তাক করা। কথা হলো সেখানে কর্তব্যরত বেসরকারি নিরাপত্তাকর্মী শরিফুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ক্যাম্পাসের ভেতরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ। কোনো সহিংসতা নেই। আন্দোলনকারীদের অনেকে এখন ক্যাম্পাসের ভেতরে প্রধান ফটকের কাছেই অবস্থান করছেন।

শিক্ষার্থী বিক্ষোভ নিয়ে অবশেষে মুখ খুললেন বাইডেন, যা বললেন তিনি

যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারীদের আইনের শাসন বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গতকাল বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস থেকে দেওয়া এক টেলিভিশন বিবৃতিতে বাইডেন এই আহ্বান জানান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ক্যাম্পাসগুলোতে অবশ্যই শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে কয়েক সপ্তাহ ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিক্ষোভে উত্তাল। কোনো কোনো ক্যাম্পাসে পুলিশের সঙ্গে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়েছে। কোথাও সংঘর্ষ হয়েছে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ফিলিস্তিনপন্থী শিক্ষার্থীদের গণহারে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। কোথাও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। ক্যাম্পাসগুলোর এমন উত্তাল পরিস্থিতির মধ্যে এত দিন বিষয়টি নিয়ে চুপ ছিলেন বাইডেন। চলমান শিক্ষার্থী বিক্ষোভ নিয়ে গতকালই তিনি প্রথম সরাসরি মন্তব্য করলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা একটি কর্তৃত্ববাদী জাতি নই, যেখানে জনগণকে চুপ করিয়ে দিই বা ভিন্নমত দমন করি। তবে আমরা আইনহীন দেশও নই।’ বাইডেন বলেন, ‘আমরা একটি সুশীল সমাজ, এবং শৃঙ্খলা অবশ্যই বজায় রাখতে হবে।’ যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেসে (ইউসিএলএ) গত মঙ্গলবার মধ্যরাতে ইসরায়েলপন্থী ও ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে ক্যাম্পাসে পুলিশ অভিযান চালায়। সেখান থেকে ২০০ জনের বেশি বিক্ষোভকারীকে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনার পরই বাইডেন শিক্ষার্থী বিক্ষোভ নিয়ে মুখ খুললেন।

ইমরানের স্ত্রী বুশরাকে বাড়ি থেকে কারাগারে স্থানান্তরের নির্দেশ

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবিকে গৃহবন্দী অবস্থা থেকে কারাগারে স্থানান্তরের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। বুশরা বিবির পক্ষ থেকে করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এমন আদেশ দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রীয় উপহারসামগ্রী অবৈধভাবে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগে গত জানুয়ারিতে ইমরান-বুশরা দম্পতির ১৪ বছর করে কারাদণ্ড হয়। ইমরান কারাগারে থাকলেও বুশরাকে ইসলামাবাদের বাড়িতে গৃহবন্দী রাখা হয়েছিল। নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কথা বলে তাঁকে বাড়িতেই বন্দী রাখার আদেশ দিয়েছিল দেশটির সরকার। গৃহবন্দী রাখার এ আদেশকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন বুশরা বিবি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে তাঁর আইনজীবী নাঈম পানজুথা এ কথা বলেছেন। বুশরা বিবির আইনজীবীরা তাঁকে কারাগারে স্থানান্তরের জন্য ইসলামাবাদ হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন। আজ আদালত সে আবেদন মঞ্জুর করেছেন। ইমরানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) এক বিবৃতিতে বলা হয়, বুশরা বিবিকে রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে স্থানান্তর করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ওই কারাগারেই আছেন ৭০ বছর বয়সী ইমরান খান। ইমরানের ইসলামাবাদের বাড়িটিকে সাব কারাগার ঘোষণা করা হয়েছিল। ইমরানের দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, গৃহবন্দী অবস্থায় কর্তৃপক্ষ তাঁকে বিষ মেশানো খাবার দিচ্ছিল বলে অভিযোগ করেছিলেন বুশরা। তবে কর্তৃপক্ষ সে অভিযোগ অস্বীকার করেছে।