কল করুন

কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স

ঘোষণা, সনদ ও বৈধতা : অন্তর্বর্তী সরকারের জুলাই অধ্যায়

বাংলাদেশ যদি সত্যি অগ্রগতির পথে এগোতে চায়, তবে তার পথ রচিত হতে হবে একটি নতুন সংবিধানের মাধ্যমে। এমন একটি সংবিধান, যা রাষ্ট্রের মৌলিক কাঠামো নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করবে- যার অন্তর্ভুক্ত থাকবে সুপ্রিম কোর্টের বিকেন্দ্রীকরণ এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা প্রতিষ্ঠার স্পষ্ট বিধান। এ সংস্কারগুলো যদি নতুন সাংবিধানিক ব্যবস্থার ভিত্তিতে প্রোথিত হয়, তবে ভবিষ্যতের কোনো আদালত এগুলো সহজে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে না। [সূত্র : নয়াদিগন্ত, ২৩ আগস্ট ২০২৫]

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন : সুবিধা-অসুবিধা

আইনসভার নিম্নকক্ষের নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হবে কি না, সেটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ইস্যু। এ বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রয়োজন। ড. মিয়া মুহাম্মদ আইয়ুব [প্রকাশ : নয়াদিগন্ত, ২২ আগস্ট ২০২৫]

জুলাই সনদ : আপত্তি-বিপত্তি

রাজনীতিতে শেষ কথা বলতে কিছু নেই- এমন বলা হয়। এখন পর্যন্ত যেসব সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য অর্জিত হয়েছে তা আশাব্যঞ্জক। দেশের সচেতন মানুষ বিশ্বাস করতে চায়, রাজনৈতিক দলগুলো সমঝোতা ও বাস্তবতার প্রমাণ দেবে। এক্ষেত্রে দেশের গরিষ্ঠ দল বিএনপির বিশেষ দায় ও দায়িত্ব রয়েছে বলে রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহলের বিশ্বাস। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায়, সংবিধান রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। যে যাই করুক না কেন তা অবশ্যই সাংবিধানিক আবর্তন-বিবর্তন, পরিবর্তন-পরিমার্জন ও সাংবিধানিক প্রক্রিয়ায় পরিশীলিত হতে হবে। ড. আবদুল লতিফ মাসুম [প্রকাশ : নয়াদিগন্ত, ২১ আগস্ট ২০২৫]