কল করুন

কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স

ফ্যাসিবাদের প্রেতাত্মা, বিপ্লবের প্রত্যাশা ও রাষ্ট্র সংস্কার ভাবনা

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের কয়েক মাসের মধ্যে নিজস্ব ক্যারিশমা দিয়ে দেশকে যেভাবে ঝুঁকিমুক্ত করেছেন তা জনগণ প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখছেন। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, বিদেশী ঋণ পরিশোধ, ব্যাংকগুলোকে দেউলিয়া হওয়া থেকে রক্ষা করা, প্রতি-বিপ্লবী তৎপরতা কার্যকরভাবে প্রতিহত করা, দ্রব্যমূল্য কমিয়ে আনার মতো কঠিন কাজ সম্পাদন, ভারতের ষড়যন্ত্র থেকে দেশকে রক্ষা করা, ফ্যাসিবাদী অপরাধীদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো, বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা, সর্বোপরি রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য ১১টি কমিশন করে সংস্কারের রূপরেখা ও প্রস্তাব তৈরি করা সব তার অসাধারণ কৃতিত্বের পরিচয় বহন করে। তিনি জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নের যে পদক্ষেপ নিয়েছেন তা একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ-ড. মিয়া মুহাম্মদ আইয়ুব । সূত্র : নয়া দিগন্ত, ১২ এপ্রিল ২০২৫

নির্বাচিত স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা বজায় রাখতে চায় কারা

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী একই সঙ্গে সংবিধান, নির্বাহী বিভাগ, আইনসভা, বিচার বিভাগ—রাষ্ট্রকাঠামোর প্রায় পুরোটাই নিরঙ্কুশভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। এই নির্বাচিত স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা কারা বজায় রাখতে চায়, তা নিয়ে লিখেছেন- সুলতান মুহাম্মদ জাকারিয়া। সূত্র : প্রথম আলো, ১২ এপ্রিল ২০২৫

বলা কেন বিভ্রান্তিকর

চব্বিশের হত্যাকাণ্ডকে ‘জেনোসাইড’ অর্থে কেউ কেউ ‘গণহত্যা’ বলতে চান। রাজনৈতিক রেটরিক অর্থে ইতিমধ্যে এটা ‘গণহত্যা’ হিসেবে বহুল প্রচলিত হয়ে গেছে। কিন্তু ‘জেনোসাইড’ অর্থে একে ‘গণহত্যা’ বলাটা কেন বিভ্রান্তিকর, তা নিয়ে লিখেছেন- সহুল আহমদ ও উম্মে ওয়ারা। সূত্র : প্রথম আলো, ১১ এপ্রিল ২০২৫