কল করুন

কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স

শ্রমবাজার সম্প্রসারণের এখনই সময়

জুলাই ২০২৪-এর যুগান্তকারী গণ-অভ্যুত্থান নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের সুযোগ তৈরি করেছে। ছাত্র-জনতার সফল আন্দোলনের ফলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিগত কয়েক দশকে দারিদ্র্যমুক্তির লক্ষ্যে উদ্ভাবনী পদযাত্রায় ক্ষুদ্র অর্থায়নের প্রবক্তা হিসাবে তিনি নিজের অবস্থানকে সুদৃঢ় করেছেন। নারীর ক্ষমতায়ন, নারী উন্নয়ন এবং অপেক্ষাকৃত অবহেলিত নারীশক্তির স্বরূপ উন্মোচনে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। তার শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য কার্বন নিঃসরণ প্রত্যয়ের অনুপ্রেরণায় বিশ্বের তরুণ প্রজন্ম উজ্জীবিত।

Soft Microfinance, a Welfare Financing

Microfinance has been hailed as a powerful tool for alleviating poverty, empowering low-income populations and promoting financial inclusion, particularly in underdeveloped and developing economies. It provides small loans and financial services to low-income individuals who lack access to traditional banking systems. While traditional microfinance has some limitations (as those institutions often charge high, double-digit interest rates to cover operational costs), soft microfinance can be a more humane and sustainable approach to micro-financing, which gives emphasis on borrowers’ welfare and social development instead of profit maximisation. This type of microfinance is mainly designed to facilitate the most vulnerable borrowers, such as the low income people who have very limited repayment capacity.

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ

গত ৫ আগস্ট রাষ্ট্রক্ষমতার পালাবদলের পর এক বিশেষ প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এখনো তিন মাসও গত হয়নি। কাজেই এ অবস্থায় এই সরকারের সাফল্য-ব্যর্থতা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করা সম্ভব নয়।

উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে অর্থনৈতিক কূটনীতির বিকল্প নেই

পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিয়ে নতুন করে চিন্তা-ভাবনার সময় এসেছে। বিদায়ি সরকারের স্বেচ্ছাচারী শাসনের ফলে দেশের অর্থনীতি এবং সামাজিক অবস্থা বিপর্যয়ের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। উন্নয়নের ফাঁকা বুলি এখন দিবালোকের মতো স্পষ্ট হয়ে উঠছে। এক বিশেষ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশান্তরিত হয়েছেন। এরপর বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।

How do we overcome our corruption crisis?

On Transparency International’s Corruption Perceptions Index, Bangladesh has always ranked at the absolute bottom or near the bottom, faring worse than every other country in the world except a mere handful.

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের টানাপড়েন

ভারতের সঙ্গে চীনের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৩ হাজার ৪৮৮ কিলোমিটার, পাকিস্তানের ৩ হাজার ৩১০ কিলোমিটার এবং বাংলাদেশের ৪ হাজার ৯৬ কিলোমিটার। প্রতিবেশী হিসেবে ভারত ও বাংলাদেশ দীর্ঘ সীমান্তরেখা বজায় রাখছে। এসব ভারতের হিসাব। কিন্তু বাংলাদেশের জন্য হিসাবটা অন্যরকম। বাংলাদেশের জন্য তার একমাত্র প্রতিবেশী ভারত। কেননা প্রায় তিন দিক থেকে বাংলাদেশ মূলত ভারত দ্বারা বেষ্টিত। চতুর্থ দিকটিতে সমুদ্র। একটুখানি ফাঁক গলে একদিকে মিয়ানমার বাংলাদেশের অন্য প্রতিবেশী। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের প্রায় পুরোটাই ভারত কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে ঘিরে রেখেছে। তবে ভারত তার দুই প্রতিবেশী বাংলাদেশ এবং নেপালের জন্য জারি করে রেখেছে ‘উন্মুক্ত সীমান্ত’ নীতি। সীমান্ত উন্মুক্ত থাকায় দুদেশের মধ্যে পণ্য আদান-প্রদান এবং মানুষের যাতায়াতে একটি সহজ পদ্ধতি কার্যকর আছে। ভারতের কাছাকাছি অবস্থানে যেসব দেশ বেশ গুরুত্বপূর্ণ তার মধ্যে ভুটান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, আফগানিস্তান, মিয়ানমার বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তবে এ দেশগুলোর কোনোটাই ভারতের কাছে গুরুত্বের বিচারে বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং চীনের কাছাকাছি যায় না।

বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটে পরিবেশ দূষণ ও জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি

ইমার্জিং পলিউট্যান্ট (উদীয়মান দূষক) উপস্থিতির কারণে বাংলাদেশের পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। ইমার্জিং পলিউট্যান্ট মূলত প্রাকৃতিক বা কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট রাসায়নিক, যা সাধারণত নিয়ন্ত্রণ বা পর্যবেক্ষণ করা হয় না।

Blood on the asphalt

A call for change in Bangladesh’s road safety crisis

এত অভিযান, তবু মশা কেন মরে না - মশকনিধন

গত ৮ থেকে ১৬ মার্চ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মশা মারতে মাঠে ছিলেন ১২ শ কর্মী। অভিযান নিয়মিত তদারক করেছেন স্বয়ং মেয়র আতিকুল ইসলাম। এত যে তোড়জোড়, এত আয়োজন, তারপরও কিন্তু মশা কমেনি। কিন্তু কেন? রহস্য কী?